Start of মহকশ থক আস তরকর Quiz
1. মহাকাশ থেকে আসা তারকারা কোন খেলোয়াড়ের সাথে তুলনা করা হয়?
- জ্বলন্ত গোলক
- আসমানের রত্ন
- নক্ষত্রের অবশেষ
- শুটিং স্টার
2. বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের কোন খেলোয়াড়কে মহাকাশের উল্কা হিসেবে উল্লেখ করা হয়?
- মাহমুদউল্লাহ
- মুস্তাফিজুর রহমান
- সাকিব আল হাসান
- তামিম ইকবাল
3. পাকিস্তানের কোন তারকা খেলোয়াড়কে `উল্কা` বলা হয়?
- শোয়েব আখতার
- মাসরাফি মর্তুজা
- ব্রায়ান লারা
- יורাভ সিং
4. ভারতের কোন তারকা ক্রিকেটারকে মহাকাশের তারকা হিসেবে ধরা হয়?
- রোহিত শর্মা
- সুরেশ রায়না
- বিরাট কোহলি
- সčnih গম্ভীর
5. কোন ক্রিকেট খেলোয়াড়ের একদিনের ম্যাচে সর্বাধিক রান করার রেকর্ড রয়েছে?
- সিএসকে
- ডি ভিলিয়ার্স
- বিরাট কোহলি
- রাহুল দ্রাবিড়
6. টেস্ট ক্রিকেটে সর্বাধিক উইকেটের রেকর্ড যাকে বলা হয়?
- ব্রায়ান লারা
- শেন ওয়ার্ন
- ক্রিকেট হাবিব
- মুত্তিয়া মুরলিধরন
7. আইপিএলে সবচেয়ে দ্রুত সেঞ্চুরি করার রেকর্ডটি কার দখলে?
- ক্রিস গেইল
- এবি ডি ভিলিয়ার্স
- বিরাট কোহালি
- রোহিত শর্মা
8. মহাকাশের উল্কাদের মতো দ্রুত বল নিক্ষেপ করা কোন বোলারের বিশেষত্ব?
- পান্ড্য
- শর্মা
- রাঠোর
- সিংh
9. ক্রিকেটের ইতিহাসে প্রথম শূন্য রান করা খেলোয়াড় কে?
- প্রথমবারে শূন্য রান করেছেন ব্রায়ান লারা
- প্রথমবারে শূন্য রান করেছেন জ্যাক ফিনটন
- প্রথমবারে শূন্য রান করেছেন ডেভিড গাওয়ার
- প্রথমবারে শূন্য রান করেছেন বেন স্টোকস
10. কোন ভারতীয় ক্রিকেটার `মহাকাশ থেকে আসা` হিসাবে পড়েন ক্রিকেটে?
- বিরাট কোহলি
- সুনীল নারাইন
- রবিচন্দ্রন অশ্বিন
- মহেন্দ্র সিংহ ধোনি
11. বিশ্বকাপে সবথেকে বড় স্কোর করার রেকর্ড কার?
- জার্মানি
- আর্জেন্টিনা
- ব্রাজিল
- ভারত
12. ইংল্যান্ডের কোন খেলোয়াড়কে উল্কা বলা হয়?
- হেনরি
- ভরা মুন
- রোনালদো
- মেসি
13. কোন দলের খেলোয়াড় সর্বাধিক টেস্ট সেঞ্চুরির রেকর্ড ধারণ করেন?
- শ্রীলঙ্কা
- ভারত
- অস্ট্রেলিয়া
- পাকিস্তান
14. মহাকাশের উপমায় কোন খেলোয়াড়কে উল্লেখ করা হয় `ক্রিকেটের সেভেন` হিসেবে?
- বিরাট কোহলি
- শচীন টেন্ডুলকার
- রাহুল দ্রাবিড়
- সর্ণব সমাদ্দার
15. কোন পাকিস্তানি ক্রিকেটারকে ক্যারিয়ারে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়ার জন্য স্মরণ করা হয়?
- ওয়াসিম আকরাম
- ইয়াসির শাহ
- শহীদ আফ্রিদি
- ইনজামাম উল হক
16. কোন দেশের মহিলা ক্রিকেটারকে `মহাকাশের তারকা` হিসেবে অভিহিত করা হয়?
- ইংল্যান্ড
- ভারত
- পাকিস্তান
- দক্ষিণ আফ্রিকা
17. `মহাকাশ থেকে আসা` টার্মটি কেমন দিন প্রেসিডেন্ট কাপ ক্রিকেটে ব্যবহার হয়েছে?
- ২০০১ সালে
- ২০০৫ সালে
- ২০০০ সালে
- ২০০২ সালে
18. আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১০০০ রান করার পরও যিনি সবচেয়ে কম ম্যাচে রেকর্ড করেন?
- ভিভিএস লাক্সম্যান
- সাকিব আল হাসান
- মরিস মার্শাল
- কুমার সাঙ্গাকারা
19. উল্কাবৃষ্টি যে খেলোয়াড়ের ফর্মে প্রভাব ফেলে, তিনি কে?
- মাশরাফি মোর্তজা
- বিরাট কোহলি
- সাকিব আল হাসান
- রোহিত শর্মা
20. সারা বিশ্বে কোন দেশের খেলোয়াড়দের `মহাকাশের উল্কা` বলে মনে করা হয়?
- অস্ট্রেলিয়া
- ইংল্যান্ড
- ভারত
- ব্রাজিল
21. স্ট্রাইক রেটের জন্য কোন খেলোয়াড়কে মহাকাশের তারকা বলা হয়?
- রোনাল্ডো
- সাকিব
- মেসি
- ঋতেশ
22. কোন দেশ থেকে `মহাকাশ থেকে আসা` বিশেষ ক্রিকেটারের আগমন ঘটেছিল?
- পাকিস্তান
- শ্রীলঙ্কা
- ভারত
- বাংলাদেশ
23. টেস্ট ক্রিকেট ইতিহাসে এর সবচেয়ে দীর্ঘ ইনিংস কার?
- গ্যারি সোবর্স
- ডন ব্র্যাডম্যান
- ব্রায়ান লারা
- শচীন টেন্ডুলকার
24. প্রথম মহিলা ক্রিকেটার হিসেবে কোন খেলোয়াড়টি মহাকাশের তুলনায় আশ্চর্যজনক?
- মীরা কুমার
- অরুনিমা সিনহা
- নিশা পাল
- সুতপা মৃদুলা
25. ৫০০০ রান করার পর তিনিই প্রথম মহিলা খেলোয়াড়, নাম কি?
- সুশমিতা সেন
- ঝুলন গোস্বামী
- মিতালি রাজ
- পুরভী যাদব
26. কোন খেলোয়াড়ের ব্যাটিংয়ে ১২টি ছক্কা মারার রেকর্ড?
- হাশিম আমলা
- ক্রিস গেইল
- বিরাট কোহলি
- রোহিত শর্মা
27. মহাকাশের আলোর আলো যেমন খেলা, ঠিক তেমনি খেলায় কোনো তারকার আলোর রূপ কে?
- নক্ষত্র
- উল্কা
- ধূমকেতু
- গ্রহ
28. আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি খেলা চালানোর রেকর্ড কার?
- শেন ওয়ার্ন
- রিকি পন্টিং
- সچিন টেন্ডুলকার
- ব্রায়ান লারা
29. কোন খেলোয়াড়ের ফিটনেসে উল্কার মতো দৌড়ানোর ক্ষমতা?
- প্লুটো
- গ্রহাণু
- উল্কা
- ধূমকেতু
30. আরেকটি সংস্থা খেলাধুলার ক্ষেত্রে মহাকাশের মিথ সম্পর্কে আলোচনা করছে, নাম কী?
- হাব বিশ্বকাপ
- মহাকাশ খেলার সংস্থা
- স্যাটেলাইট রেসার্স
- নভোচারী অ্যাসোসিয়েশন
কুইজ সম্পন্ন হয়েছে
আপনারা মহকশ থক আস তরকর বিষয়ক কুইজ সম্পন্ন করেছেন। আশা করি, এই প্রক্রিয়াটি আপনাদের জন্য উপভোগ্য হয়েছে। প্রশ্নগুলোর মাধ্যমে অনেক তথ্য প্রতিস্থাপন করতে সাহায্য করেছে। এটি দেখে মুগ্ধ হতে হয় যে আপনাদের নতুন কিছু জানার আগ্রহ রয়েছে। এই কুইজে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আপনারা একদিকে তথ্য সংগ্রহ করেছেন, অন্যদিকে মৌলিক ধারণা উপলব্ধি করেছেন।
কুইজের মাধ্যমে, হয়তো কিছু নতুন তথ্য, কিছু সুপ্ত ধারণা এবং কিছু আকর্ষণীয় বিষয় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। বিষয়টি যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি শিক্ষণীয়। প্রত্যেকে নিজেদের ভুল-শক্তিকে বুঝতে পেরেছে এবং শেখার সময়সীমা আরও বাড়িয়েছে। এই বিষয়টি একটি উল্লেখযোগ্য দৃষ্টিকোণ থেকে আপনাদের জ্ঞান বিস্তারে সহায়তা করবে।
আগামীতে আপনাদের আরো তথ্য জানার সুযোগ থাকবে। আমাদের এ পৃষ্ঠার পরবর্তী অংশে মহকশ থক আস তরকর বিষয়ে আরো বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যাবে। সেখানে নতুন ও বিস্তৃত ধারণাসমূহ আপনার জ্ঞানকে আরও সমৃদ্ধ করবে। জানার জন্য প্রস্তুত থাকুন এবং আমাদের সাথে থাকুন!
মহকশ থক আস তরকর
মহকশ থক আস তরকর কি?
মহকশ থক আস তরকর একটি প্রথাগত খাদ্য পদ্ধতি। এটি মূলত সনি এবং চিরুনি তরকারি ভাজা দিয়ে প্রস্তুত করা হয়। এই তরকারির মূল উদ্দেশ্য হল স্বাদ, পুষ্টি ও পুষ্টি। মহকশ তরকারি সাধারণত প্রান্তর ও গ্রামীণ অঞ্চলে বেশি ব্যবহৃত হয়। এটি বাংলাদেশের কিছু স্থানীয় খাদ্য সংস্কৃতির অংশ।
মহকশ থক আস তরকারিতে ব্যবহৃত উপাদান
মহকশ থক আস তরকারিতে সাধারণত প্রধান উপাদান হিসেবে সনি পাতা, আলু, শসা এবং বিভিন্ন মসলা ব্যবহার করা হয়। সনি পাতার স্বাদ তরকারির গুণগত মান বাড়ায়। আলু ও শসা তরকারিকে স্যাঁতসেঁতে করে এবং মসলা স্বাদ বৃদ্ধি করে।
মহকশ থক আস তরকারির প্রস্তুতি প্রণালী
মহকশ থক আস তরকারি প্রস্তুত করতে প্রথমে সনি পাতা পরিষ্কার করতে হয়। এরপর আলু ও শসা ছোট টুকরোয় কাটা হয়। তেল গরম করে মসলা কেঁপে দিতে হয়, তারপর সব উপাদান মেশানো হয়। সবশেষে পানি ও লবণ যোগ করা হয়, এবং রান্না শেষ হয় যখন তরকারি সেদ্ধ হয়ে যায়।
মহকশ থক আস তরকারির পুষ্টিমান
মহকশ থক আস তরকারি পুষ্টির একটি ভালো উৎস। এতে উপস্থিত সনি পাতা ভিটামিন, খনিজ এবং আঁশে ভরপুর। আলু কার্বোহাইড্রেট প্রদান করে, যা শক্তির জন্য জরুরি। এই তরকারি স্বাস্থ্যকর এবং শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
মহকশ থক আস তরকারির সামাজিক ও সাংস্কৃতিক গুরুত্ব
মহকশ থক আস তরকারি বাংলাদেশের গ্রামীণ সংস্করতে ঐতিহ্যবাহী খাদ্য। এটি সাধারণত বিশেষ অনুষ্ঠান ও উৎসবে পরিবেশন করা হয়। তরকারির মাধ্যমে গ্রামীণ জনগণের একত্রিত হওয়ায় সামাজিক বন্ধন আরো দৃঢ় হয়। এটি স্থানীয় খাদ্য সংস্কৃতির পরিচয়বাহক।
মহকশ থক আস তরকর?
মহকশ থক আস তরকর হলো একটি জাতীয় ফল, যা সাধারণত বাংলাদেশ ও ভারতে পাওয়া যায়। এটি স্বাস্থ্যকর এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ। ফলটি ব্রণ এবং ত্বকের সমস্যা কমাতে সহায়ক। গবেষণায় দেখা গেছে, এক কাপ মহকশ থক আস তরকর খেলে দৈনিক ভিটামিন সি এর ৫০% প্রয়োজনীয়তা পূরণ হয়।
কিভাবে মহকশ থক আস তরকর বাৎসরিক সংগ্রহ করা হয়?
মহকশ থক আস তরকর সাধারণত গ্রীষ্মকালে চাষ হয়। কৃষকরা ফলটি পাকা হলে হাতে তুলে নেন। প্রতিটি গাছ থেকে গড়ে ১০০-২০০ ফল সংগ্রহ করা সম্ভব। নির্দিষ্ট সময়ে ফল তোলার মাধ্যমে কৃষকরা ফলের গুণগত মান রক্ষা করেন।
মহকশ থক আস তরকর কোথায় পাওয়া যায়?
মহকশ থক আস তরকর প্রধানত বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে পাওয়া যায়। এটি উষ্ণ আবহাওয়া পছন্দ করে এবং গ্রামীণ অঞ্চলে অধিক সংখ্যায় চাষ হয়। বাংলাদেশে এই ফলটি বিশেষ করে বরিশাল, খুলনা ও চট্টগ্রাম অঞ্চলে বেশি উৎপাদিত হয়।
মহকশ থক আস তরকর কখন সরবরাহ করা হয়?
মহকশ থক আস তরকর সাধারণত এপ্রিল থেকে জুন মাসের মধ্যে পাওয়া যায়। এই সময়ে ফল পাঁকতে শুরু করে এবং বাজারে এর সরবরাহ বাড়ে। মৌসুমের সময় এটি নাগরিক বাজারে সহজেই পাওয়া যায়।
মহকশ থক আস তরকর নিয়ে কে গবেষণা করছেন?
বিভিন্ন কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান মহকশ থক আস তরকর নিয়ে গবেষণা করছেন। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা এর পুষ্টিগুণ ও চাষ পদ্ধতি নিয়ে কাজ করছেন। এদের গবেষণায় ফলটির উপকারিতা ও বাজারজাতকরণের প্রক্রিয়া নিয়ে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়।